×
ব্রেকিং নিউজ :
উল্লাপাড়ায় ঝুলন্ত অবস্থায় গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার নোয়াখালীতে নতুন গ্যাস কূপের খনন কার্যক্রম শুরু জয়পুরহাটে চাঞ্চল্যকর আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ২১২ প্রাণির ভ্যাক্সিনেশন প্রয়োগ ভোলায় ৭ হাজার ৭২৫ কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদকারী ‘প্রতিরোধ যোদ্ধাদের’ স্বীকৃতি দিতে উচ্চপর্যায়ের কমিটি হাইকোর্টের পরিবেশ সংরক্ষণ সংক্রান্ত বিষয়সমুহ পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে : পরিবেশমন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানালেন গণপূর্ত মন্ত্রী বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্মভিটা সংস্কার করে পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় করা হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশে গ্রিন এনার্জিতে বিনিয়োগ ও দক্ষকর্মী নেওয়ার প্রস্তাব অস্ট্রিয়ার
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৭-০৭
  • ৬০২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

উজ্জ্বল রায় : নড়াইলে জমে ওঠেছে কোরবানির পশুর হাটে জালনোট রুখতে প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ। নড়াইলে কোরবানির জন্য প্রস্তুত ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু। কোরবানির চাহিদার চেয়ে ৩৭ হাজার ৪৬৬টি পশু উদ্বৃত্ত রয়েছে। জেলার ৩ উপজেলায় কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৬৪ হাজার ৭৪৮টি পশু। এ জেলায় কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ২৭ হাজার ২৮২টি পশুর। আসন্ন কোরবানির ঈদে জেলার চাহিদা মিটিয়ে অতিরিক্ত কোরবানির পশু বাইরের জেলায় বিক্রি করা হচ্ছে বলে জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে।
জেলা প্রাণিসম্পদ অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় খামারির সংখ্যা ৪ হাজার ৯৭২জন।এর মধ্যে নড়াইল সদর উপজেলায় ১ হাজার ৮২৯ জন খামারি, লোহাগড়া উপজেলায় ১ হাজার ৬৬২ জন ও কালিয়া উপজেলায় ১ হাজার ৩০১ জন খামারি রয়েছেন। কোরবানিতে বিক্রির উদ্দেশ্যে নড়াইল সদর উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ২৪ হাজার ৭৬০টি। কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৯ হাজার ২৬৬টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ১৫ হাজার ৪৯৪টি। লোহাগড়া উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ২৩ হাজার ২৩৫টি। কোরবাানির জন্য চাহিদা রয়েছে ১০ হাজার ১২৪টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ১৩হাজার ১১১টি ও কালিয়া উপজেলায় ষাঁড়, বলদ, গাভি, ছাগল ও ভেড়া পালন হয়েছে ১৬ হাজার ৭৫৩টি। কোরবানির জন্য চাহিদা রয়েছে ৭ হাজার ৮৯২টির। এ উপজেলায় উদ্বৃত্ত পশুর সংখ্যা ৮ হাজার ৮৬১টি।
জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মো. মারুফ হাসান জানান, নড়াইলে কোরবানিতে যে পরিমাণ পশুর চাহিদা রয়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি পশু প্রস্তুত রয়েছে। এ জেলা থেকে বাইরের জেলায় ৩৭ হাজার কোরবানির পশু বিক্রি করা যাবে। বর্তমানে বাজারে মাংসের যে দাম সে তুলনায় কোরবানির পশুর দাম কম হবে না। ফলে খামারিরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবেন না বলে জানান এ কর্মকর্তা।
সূত্রে জানা গেছে, আসন্ন কোরবানি সামনে রেখে মাইজপাড়া, লোহাগড়া, পহরডাঙ্গা, নাকশী-মাদ্রাসার হাটসহ জেলার ৯টি হাটে কোরবানির পশু বেচাকেনা জমে ওঠেছে। কোভিড-১৯-এর বিধিনিষেধ মেনে পশুর হাটে বেচাকেনা করার জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে হ্টা ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ ও ক্রেতা-বিক্রেতাদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন পশুহাটে জালনোট চক্রের অপতৎপরতা রুখতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat