×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-১২
  • ৮৫৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বিনোদন ডেস্ক:- দেশবরেণ্য অভিনেতা ও চলচ্চিত্র নির্মাতা তৌকীর আহমেদের আসন্ন ছবি ‘ফাগুন হাওয়া’। গত ১০ মার্চ খুলনার পাইকগাছায় শুরু হয় এ ছবির শুটিং। টানা ২১ দিন শুটিং চলে সেখানে। সম্প্রতি গণমাধ্যমকে তৌকীর জানালেন, তার ‘ফাগুন হাওয়া’র কাজ শেষের দিকে। বেশিরভাগ দৃশ্যের শুটিং হয়ে গেছে। বছরের মাঝামাঝি পুরো কাজ শেষ হয়ে যাবে। ছবির প্রেক্ষাপট ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। এর প্রধান দুটি চরিত্রে অভিনয় করছেন নুসরাত ইমরোজ তিশা এবং ছোট পর্দার অভিনেতা সিয়াম আহমেদ। এই প্রথম বড় পর্দায় জুটি বাঁধলেন সিয়াম ও তিশা। টিটো রহমানের ছোট গল্প ‘বউ কথা কও’-এর অনুপ্রেরণায় ইমপ্রেস টেলিফিল্মের ব্যানারে নির্মিত হচ্ছে ছবিটি। এর বিভিন্ন চরিত্রে তিশা-সিয়াম ছাড়াও রয়েছেন আবুল হায়াত, ফজলুর রহমান বাবু, ফারুক হোসেন, সাজু খাদেম, রওনক হাসান, আজাদ সেতু ও আবদুর রহিম প্রমুখ। ‘ফাগুন হাওয়া’ তরুণ অভিনেতা সিয়ামের দ্বিতীয় ছবি। এর আগে ‘পোড়ামন টু’ ছবির কাজটি তিনি শেষ করেছেন। রয়েছে মুক্তির অপেক্ষায়। ‘দহন নামের একটি ছবিতেও তিনি চুক্তিবদ্ধ হয়ে আছেন। এদিকে, তিশা অভিনয় করেছেন মোট ১২টি ছবিতে। এর মধ্যে তিনটি নির্মাণাধীন। মুক্তি পেয়েছে নয়টি ছবি। ২০০৯ সালে মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘থার্ড পারসন সিঙ্গুলার নাম্বার’ ছবির মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়েছিল তিশার। অন্যদিকে, ‘ফাগুন হাওয়া’ নির্মাতা তৌকীরের ষষ্ঠ চলচ্চিত্র। ২০০৪ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র ‘জয়যাত্রা’ নির্মাণের মধ্যদিয়ে তার পরিচালক জীবন শুরু হয়েছিল। এরপর একে একে নির্মাণ করেন ‘রূপকথার গল্প, ‘দারুচিনি দ্বীপ’, ‘অজ্ঞাতনামা’, ও ‘হালদা’ছবিগুলো। এর মধ্যে ‘অজ্ঞাতনামা’ ছবির জন্য শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার হিসেবে এ বছর ‘জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার’ পাচ্ছেন তৌকীর আহমেদ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat