×
ব্রেকিং নিউজ :
ভাষা সংগ্রামী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আবুল মাল আবদুল মুহিত বাংলাদেশের ইতিহাসের উজ্জ্বলতম অংশ : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক বাণিজ্য বাড়াতে চায় তুরস্ক ঝালকাঠিতে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ২৬৫ জন নারীকে ল্যাপটপ প্রদান গোপালগঞ্জে আন্তর্জাতিক রেড ক্রস ও রেড ক্রিসেন্ট দিবস উদযাপন মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাতময় পরিস্থিতি দেশের অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলতে পারে : প্রধানমন্ত্রী বিএনপির নির্বাচন বর্জনের রাজনীতি আত্মহননমূলক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাঙ্গালির আত্মপরিচয় বিকাশের মূলেই রয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও বঙ্গবন্ধুর নিবিড় সম্পর্ক : স্পিকার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যুক্তরাজ্যের সহায়তা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশের ভিত্তি মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা : রুমানা আলী এমপি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনাদর্শ শোষণ-বঞ্চনামুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক সমাজ বিনির্মাণে অনুপ্রেরণা যোগায় : ভূমিমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-২৩
  • ৮২৪৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাণিজ্য আরও জোরদার করতে চায় ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআই। বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি প্রচলিত পণ্যের সাথে অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানী বাড়াতে দেশটির সঙ্গে কাজ করার ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করেছে শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠনটি। বুধবার দুপুরে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের কমার্শিয়াল কাউন্সেলর জন ফে’র সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎকালে এই আগ্রহের কথা জানান এফবিসিসিআই সভাপতি মাহবুবুল আলম।
এসময় এফবিসিসিআই সভাপতি বলেন, দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের ভালো সম্পর্ক রয়েছে এবং ক্রমেই তা আরও জোরদার হচ্ছে। দুই দেশই কূটনৈতিক সম্পর্কের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন করেছে। করোনা মহামারির সময়ে যুক্তরাষ্ট্র ভ্যাকসিন থেকে শুরু করে অন্যান্য চিকিৎসা সরঞ্জামাদি প্রদান করে বাংলাদেশের পাশে থেকেছে। বিগত বছরগুলোতেও যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা অব্যাহত ছিল। এখন সময় এসেছে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য আরও জোরদার করার।
মাহবুবুল আলম আরও বলেন, ‘আমাদের প্রধান রপ্তানি পণ্যের মধ্যে তৈরি পোশাক, সূতা, বস্ত্র, চামড়াজাত পণ্য, কৃষি এবং হিমায়িত খাদ্য রপ্তানীর বেশিরভাগ যায় যুক্তরাষ্ট্রে। যেহেতু যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের একক বৃহত্তম রপ্তানি গন্তব্য, তাই মূল্য সংযোজন ও সরবরাহ ব্যবস্থা জোরদারের মাধ্যমে যাতে উভয় দেশই লাভবান হতে পারে সেজন্য মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) করার এখনই সময়।”
তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছেন যেখানে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ, গ্যাসের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের কোম্পানিগুলো এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশে তাদের কারখানা ও শিল্পাঞ্চল স্থাপন করতে পারে। গার্মেন্টস পণ্যের পাশাপাশি বাংলাদেশের আইটি পণ্য, পাটপণ্য, চামড়াজাত পণ্য, মৎস্যসহ অপ্রচলিত পণ্য রপ্তানীতে ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাসের সহায়তা চায় এফবিসিসিআই। পাশাপাশি চতুর্থ শিল্প বিল্পব মোকাবিলায় উদ্ভাবন, গবেষণা ও প্রযুক্তিগত দক্ষতা কাজে লাগাতে যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চান এফবিসিসিআই সভাপতি।
কমার্শিয়াল কাউন্সেলর জন ফে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে অন্যতম বৃহত্তর বিনিয়োগকারী দেশ। আমেরিকা ভিত্তিক অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে সফলভাবে ব্যবসা করছে। ব্যবসায়িক সম্পর্ক জোরদারে দেশটির বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও দূতাবাস একযোগে কাজ করেছে বলে জানান তিনি। এসময় বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের ভূয়সী প্রশংসা করেন জন ফে।  
এফবিসিসিআই ইনোভেশন এবং রিসার্চ সেন্টারের কার্যক্রমকে গতিশীল করতে এফবিসিসিআইর পক্ষ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের জ্ঞান, দক্ষতা ও কারিগরি সহযোগিতা কামনা করা হয়।  
এসময় উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআইর সহসভাপতি খাইরুল হুদা (চপল), ড. যশোদা জীবন দেবনাথ, রাশেদুল হোসেন চৌধুরী (রনি), মুনির হোসেন, পরিচালক মো. সাইফুল ইসলাম, মহাসচিব মো. আলমগীর প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat