×
ব্রেকিং নিউজ :
পরিবেশ রক্ষায় সারা দেশে গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণে হাইকোর্টের রুল ডেঙ্গুতে মাকে হারিয়েছি, আর কারো মা যেনো না হারায় সে জন্য কাজ করবো: স্বাস্থ্যমন্ত্রী রাঙ্গামাটির রাইখালীতে মহিলা সমাবেশ মনুষ্যত্বের বিকাশ ও মানবপ্রেম ছিল রবীন্দ্রনাথের জীবনবোধের প্রধান পাথেয়: রাষ্ট্রপতি উপজেলা নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৪১৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন রোহিঙ্গাদের জন্য আরও তহবিল সংগ্রহে আইওএম’র প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর প্রথম ধাপে ১৪১ উপজেলায় ভোট গ্রহণ আগামীকাল উন্নয়ন প্রকল্প গ্রহণ করার আগে অর্থনৈতিক সম্ভাবনা বিবেচনা করুন : প্রধানমন্ত্রী রাশিয়ায় পঞ্চমবার প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিচ্ছেন ভ্লাদিমির পুতিন রাফায় অভিযান নিয়ে নেতানিয়াহুকে আবারো সতর্ক করলেন বাইডেন
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০২-২৯
  • ২৩৫৬৩ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
প্লাস্টিক দূষণের মতো জটিল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ পদক্ষেপ গ্রহন করার জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহবান জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী। 
তিনি আজ কেনিয়ার নাইরোবিতে অনুষ্ঠিত জাতিসংঘের ৬ষ্ঠ পরিবেশ অধিবেশনে ' গ্লোবাল প্লাস্টিক অ্যাকশন পার্টনারশিপ' শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে এ আহবান জানান।
প্লাস্টিক দূষণ মোকবেলায় বাংলাদেশের উদ্যোগে সামিল হওয়ার আহ্বান জানিয়ে  'প্লাস্টিক দূষণ চুক্তি'কে চালিকাশক্তি হিসেবে তুলে ধরেন পরিবেশমন্ত্রী।
বৈঠকে  বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ও বিভিন্ন অংশীজনদের সমাবেশে প্লাস্টিক দূষণ নিরসনে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার এবং টেকসই ভবিষ্যৎ গড়ার বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
পরিবেশমন্ত্রী প্লাস্টিক দূষণ নির্মূলের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে এ বিষয়ে বাংলাদেশের গৃহীত পদক্ষেপের কথা জানান। প্লাস্টিক দূষণ নিয়ন্ত্রণে পথিকৃৎ পদক্ষেপ হিসেবে বাংলাদেশে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধকরণের বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, এ উদ্যোগের মাধ্যমে পরিবেশ সংরক্ষণে বাংলাদেশ অগ্রণী ভূমিকা পালন করছে। 
প্লাস্টিক দূষণ সংক্রান্ত চুক্তির তাৎপর্য স্বীকার করে তিনি প্লাস্টিক বর্জ্য মোকাবেলায় বাংলাদেশের দৃঢ় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।   
তিনি জাতীয় প্লাস্টিক অ্যাকশন পার্টনারশিপ প্রতিষ্ঠাকে চুক্তির লক্ষ্যগুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসাবে উল্লেখ করে সহযোগিতামূলক এবং বহু-স্টেকহোল্ডার প্রচেষ্টার গুরুত্ব তুলে ধরেন। 
তিনি একটি সামগ্রিক কৌশলের রূপরেখা দেন যা বর্জ্য ব্যবস্থাপনার বাইরে প্লাস্টিকের ব্যবহার হ্রাস এবং বিকল্প উপকরণের ব্যবহার অন্তর্ভুক্ত করে। 
তিনি চুক্তির উদ্দেশ্য এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য উভয়ের সাথে এই কৌশলটির সমন্বয়ের ওপর জোর দেন, যা পরিবেশগত টেকসই এবং সামাজিক ন্যায্যতার প্রতি বাংলাদেশের অঙ্গীকারের ইঙ্গিত দেয়।
মন্ত্রী বিদ্যমান সুযোগ কাজে লাগাতে এবং যৌথ উচ্চাকাঙ্খাকে বাস্তব ফলাফলে রূপান্তরিত করার জন্য স্টেকহোল্ডারদের প্রতি আহ্বান জানান।  
তিনি ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য আশার আলোকবর্তিকা হিসাবে প্লাস্টিক দূষণ সংক্রান্ত চুক্তির তাৎপর্যের ওপর জোর দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat