×
ব্রেকিং নিউজ :
বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্মভিটা সংস্কার করে পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় করা হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশে গ্রিন এনার্জিতে বিনিয়োগ ও দক্ষকর্মী নেওয়ার প্রস্তাব অস্ট্রিয়ার আর অস্ত্র নয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ হোক মানুষের কল্যাণে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে মিথ্যাচারের অভিযোগে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিবের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ দিতে হবে : ডেপুটি স্পীকার স্কুল-মাদ্রাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের ভোট কেন্দ্রে থাকবে সর্বোচ্চ সংখ্যক পুলিশ-আনসার, প্রতি ইউনিয়নে ম্যাজিস্ট্রেট ভূমি খাতে রাজস্ব বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ব্যাপক : এডিবি আবাসিক প্রধান উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ইতিহাসে শেখ হাসিনার নাম লেখা থাকবে : ধর্মমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২০-০৪-১৬
  • ৮৮৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
সমগ্র বাংলাদেশকে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ঘোষণা করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

করোনাভাইরাস সংক্রমণের ক্ষেত্রে সমগ্র বাংলাদেশকে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
সংক্রমণ রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইন, ২০১৮ (২০১৮ সালের ৬১ নম্বর আইন) এর ১১ (১) ধারার ক্ষমতা বলে এ ঘোষণা করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় এই রোগের সংক্রমণ ঘটেছে, তাই সংক্রমণ রোধে (প্রতিরোধ নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল ) আইন ২০১৮ এর ১১ (১) ধারার ক্ষমতা বলে সমগ্র বাংলাদেশকে সংক্রমণের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা ঘোষণা করা হলো।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে প্রতীমান হয়েছে যে বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাস মহামারি আকার বিস্তার লাভ করায় লাখ লাখ লোক আক্রান্ত হয়েছে এবং লক্ষাধিক লোক মৃত্যুবরণ করেছে। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় এই ভাইরাসের সংক্রমণ ঘটছে। হাঁচি -কাশি ও পরস্পরের মেলামেশার কারণে এ রোগের বিস্তার ঘটে। এখন পর্যন্ত বিশ্বে এ রোগে কোন প্রতিষেধক আবিষ্কার হয়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী এই রোগের একমাত্র প্রতিষেধক হল পরস্পর পরস্পর থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বে অবস্থান করা এবং জনসাধারণের একে অপরের সাথে মেলামেশা নিষিদ্ধ করা ছাড়া সংক্রমণের প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়।সংক্রমিত এলাকার জনসাধারণকে নিম্নলিখিত নির্দেশনাবলী কঠোরভাবে অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।এতে বলা হয়েছে, ১. করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রশমনে জনগণকে ঘরে অবস্থান করতে হবে। অতীব জরুরি প্রয়োজন ব্যতীত ঘরের বাইরে বের হওয়া যাবে না।২. এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হলো।৩. সন্ধ্যা ৬ টা থেকে সকাল ৬ টা পর্যন্ত কেউ ঘরের বাইরে যেতে পারবে না।এ আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে উপরে বর্ণিত আইনে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এছাড়াও স্থানীয় স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রশাসন ও কর্তৃপক্ষের সহায়তা নিয়ে আইনের সংশ্লিষ্ট অন্য ধারাগুলো প্রয়োগ করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করবে।এ পর্যন্ত দেশে মোট করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৫৭২ জন। আর মোট মৃতের সংখ্যা ৬০ জন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat