×
ব্রেকিং নিউজ :
চাঁদপুরের কচুয়া ও ফরিদগঞ্জ উপজেলায় ২৮ জনের মনোনয়নপত্র জমা কক্সবাজার সৈকতে সার্ফিং প্রশিক্ষণ শুরু তাসকিন-সাইফুদ্দিনের বোলিং নৈপুণ্যে ১২৪ রানে অলআউট জিম্বাবুয়ে সরকারকে চাপে ফেলতে গিয়ে বিএনপি নিজেরাই চাপে আছে:ওবায়দুল কাদের খাড়িয়া ভাষা সংরক্ষণে উদ্যোগ গ্রহণের আহবান জানিয়েছেন প্রধান বিচারপতি দেশের ২৫ জেলার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামীকাল বন্ধ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জাতির পিতার সমাধিতে পানি সম্পাদ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিবের শ্রদ্ধা সন্ত্রাসবাদ মোকাবেলায় বাংলাদেশের সাফল্যের প্রশংসায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘নেসা সেন্টার’ আওয়ামী লীগের মনোনয়ন বোর্ডের সভা আগামীকাল
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৭-২৭
  • ৫০০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

তিউনিসিয়ার প্রেসিডেন্ট কায়েস সাইয়েদ পার্লামেন্ট ভেঙে দেয়াসহ প্রধানমন্ত্রী হিশাম মেচিচিকে বরখাস্তের ঘোষণা দিয়েছেন।  
করোনাভাইরাস ও অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের বিরুদ্ধে চলমান গণবিক্ষোভের মুখে রোববার তিনি এই ঘোষণা দেন।
এদিকে ওই দিন সকালে হাজার হাজার তিউনিসিয়ান বিভিন্ন শহরে মধ্যপন্থী ইসলামি দল এন্নাহদা পার্টির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ বিক্ষোভ করেছে। তাদের অভিযোগ সরকার করোনা ভাইরাস মোকাবেলাসহ অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যর্থ হয়েছে। 
প্রেসিডেন্ট তার প্রাসাদে জরুরি বৈঠকে তার এ সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণার পর রাস্তায় রাস্তায় আতশবাজি ও গাড়ির হর্ণ বাজিয়ে উল্লাস প্রকাশ করে লোকজন। 
এদিকে রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যমে দেওয়া এক বিবৃতিতে কায়েস সাইয়েদ বলেছেন, জনগণের অধিকার নিয়ে ভন্ডামি, বিশ্বাসঘাতকতার ফলে বহু মানুষ প্রতারিত হয়েছেন।
তিনি সহিংস প্রতিক্রিয়ার বিরুদ্ধে সতর্ক করে বলেছেন, কেউ সশস্ত্র আন্দোলনের কথা ভাবলে তাদের আমি সতর্ক করছি, কেউ গুলি চালালে সশস্ত্র বাহিনী তা বুলেটের মাধ্যমেই জবাব দেবে।
তিনি আরো বলেছেন, তার কাজ সংবিধানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। তিনি সংসদ সদস্যদের দায় মুক্তি স্থগিত করেছেন।
তিউনিসিয়ার পার্লামেন্টের স্পিকার ও মধ্যপন্থী ইসলামি দল এন্নাহদা পার্টির প্রধান রাশেদ ঘানোচি এ পদক্ষেপের পর প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের বিরুদ্ধে ‘বিপ্লব ও সংবিধানের বিরুদ্ধে অভ্যুত্থান’ চালানোর অভিযোগ করেছেন।
উল্লেখ্য, এক বছরেরও বেশি সময় ধরে করোনা মহামারি ও অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে প্রেসিডেন্ট সাইয়েদের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মেচিচির রাজনৈতিক বিরোধ চলছিল।
করোনা মহামারির আগে থেকেই দেশটির চলমান দুর্নীতি, রাষ্ট্রীয় সেবা হ্রাস, বেকারত্ব বৃদ্ধির ফলে অনেক তিউনিসিয়ান সরকারের রাজনৈতিক পদ্ধতি নিয়ে ক্ষুব্ধ ছিল। 
মহামারির পর সংকট আরো তীব্র রূপ নিলে জনগণ রাস্তায় নেমে আসে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat